অনেকেই ভাবে, এই রামকৃষ্ণ মিশনের ছেলেগুলো এত মিশন-মিশন করে কেন। কেনই বা ফেসবুকে এত নাটুকেপনা করতে থাকে, ছবি দেয়, কে কবে পড়িয়েছিল, স্কুলে থাকতে কে কী বলেছিল আর করেছিল, সেই নিয়ে এত আহা-বাহা করে। স্কুল যেন আর কারো ছিল না, যত সব ছাপ্পামারা ছাগল।
আমি এর জবাব দেব বলে প্রসঙ্গটা তুলিনি। আসলে অপরপক্ষের এই দূর-থেকে-দেখা রায়বাজিটা আমার এবং আমাদের কাছে বেশ কৌতুকজনক ঠেকে। নিজেরাই হাসাহাসি করব বলে কথাটা তুললাম। মিশনের ছেলেরা ভাঁটাতে ভালোবাসে।
আজকে খেলার দ্বিতীয় দিন। উদয়ন পণ্ডিত জানিয়েছে যে তার কাছে কোনো বিদ্যাপীঠে থাকাকালীন তোলা ফটো নেই, এবার কী হবে? – আরে খেলার গোড়া থেকেই গোঁজামিল চলছে, একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবি। ওসব ম্যানেজ হয়ে যায়।
===============================================
এই ছবিটা বড় মন্দিরের পাশে।
ইউক্যালিপটাস গাছে একটা পাখি বসেছিল। আমি ছবিটা তুলতে তুলতেই পাখিটা উড়ে যায়, আর সেই উড়ে পড়ার মুহূর্তটা থেকে যায় আমার ফিল্মে। ডেভেলপ করার সময় কী করে জানি একটা ছোপ চলে এসেছিল ফোটোর এক ধারে। কিন্ত পাখিটাকে তাও দেখা যায়।